উত্তর আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়ার পূর্বাঞ্চল এল হাররাচে একটি যাত্রীবাহী বাস সেতু থেকে উল্টে নদীতে পড়ে গেছে। এতে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও নয়জন।
আলজেরিয়ার সিভিল প্রোটেকশন এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, শুক্রবার (১৫ আগস্ট) স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে দুর্ঘটনাটি ঘটে। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
হতাহতদের স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে এবং নিহতদের মৃতদেহ মর্গে স্থানান্তর করা হয়েছে। সিভিল প্রোটেকশন ঘটনাস্থলে ২৫টি অ্যাম্বুলেন্স, ১৬ জন ডুবুরি এবং চারটি আধা-অস্থির নৌকা মোতায়েন করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারী দল আসার আগে বেসামরিক নাগরিকরা আংশিকভাবে ডুবে যাওয়া বাস থেকে হতাহতদের উদ্ধার করতে পানিতে নেমে যাচ্ছেন। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকায় কর্মকর্তারা সতর্ক করে বলেছেন, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
সরকারি তথ্য অনুসারে, আলজেরিয়ায় বছরে প্রায় ৪ হাজার সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা সংস্থা, ৯১ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য মানবিক ত্রুটি, বিশেষ করে চালকের ক্লান্তি এবং ট্রাফিক আইন না মানাকে দায়ী করে। পরিবেশগত কারণগুলোর পাশাপাশি রাস্তাঘাট এবং যানবাহনের খারাপ অবস্থাও এর জন্য দায়ী।
যাত্রীবাহী বাস উলটে নদীতে, নিহত ১৮
উত্তর আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়ার পূর্বাঞ্চল এল হাররাচে একটি যাত্রীবাহী বাস সেতু থেকে উল্টে নদীতে পড়ে গেছে। এতে কমপক্ষে ১৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও নয়জন।
আলজেরিয়ার সিভিল প্রোটেকশন এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, শুক্রবার (১৫ আগস্ট) স্থানীয় সময় বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে দুর্ঘটনাটি ঘটে। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
হতাহতদের স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে এবং নিহতদের মৃতদেহ মর্গে স্থানান্তর করা হয়েছে। সিভিল প্রোটেকশন ঘটনাস্থলে ২৫টি অ্যাম্বুলেন্স, ১৬ জন ডুবুরি এবং চারটি আধা-অস্থির নৌকা মোতায়েন করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারী দল আসার আগে বেসামরিক নাগরিকরা আংশিকভাবে ডুবে যাওয়া বাস থেকে হতাহতদের উদ্ধার করতে পানিতে নেমে যাচ্ছেন। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকায় কর্মকর্তারা সতর্ক করে বলেছেন, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
সরকারি তথ্য অনুসারে, আলজেরিয়ায় বছরে প্রায় ৪ হাজার সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা সংস্থা, ৯১ শতাংশ দুর্ঘটনার জন্য মানবিক ত্রুটি, বিশেষ করে চালকের ক্লান্তি এবং ট্রাফিক আইন না মানাকে দায়ী করে। পরিবেশগত কারণগুলোর পাশাপাশি রাস্তাঘাট এবং যানবাহনের খারাপ অবস্থাও এর জন্য দায়ী।