এশিয়া কাপের প্রস্তুতি পর্ব হিসেবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ দল। সিরিজে ইতিমধ্যে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে টন দাসের নেতৃত্বাধীন টাইগাররা। তবে শুধু এই সিরিজ নয়, টাইগারদের সামনে এখন একের পর এক চ্যালেঞ্জ।
ডাচদের বিপক্ষে সিরিজ শেষ করেই সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে উড়াল দেবে বাংলাদেশ দল। সেখানে এশিয়া কাপে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি আফগানিস্তানের বিপক্ষে আরেকটি সিরিজ খেলবে তারা। এরপর বিশ্রামের বেশি সময় পাচ্ছেন না তাসকিন-লিটনরা।
কারণ, আগামী ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশে পা রাখছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। আইসিসির ভবিষ্যৎ সফরসূচি অনুযায়ী, প্রায় ১৭ দিনের সফরে বাংলাদেশে তিনটি টি-টোয়েন্টি ও তিনটি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
জানা যায়, টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে শুরু হবে এই হাইভোল্টেজ দ্বিপাক্ষিক লড়াই। আর সবগুলো টি-টোয়েন্টি ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। অন্যদিকে, ওয়ানডে ম্যাচগুলো আয়োজন করা হবে ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
এতেও শেষ নয়! ক্যারিবীয়দের বিদায়ের পর মাত্র কয়েকদিন বিশ্রাম পাবে বাংলাদেশ দল। কারণ, আগামী ৭ নভেম্বর ঢাকায় আসছে আয়ারল্যান্ড, একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে। তিন ফরম্যাটে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দুই দল। যদিও এখনও ভেন্যু চূড়ান্ত হয়নি, তবে ধারণা করা হচ্ছে, সিলেটেই অনুষ্ঠিত হতে পারে টি-টোয়েন্টি সিরিজ।