রাজধানী কিয়েভের আশপাশ থেকে রুশ বাহিনী পিছু হটার পর হঠাৎ করেই ইউক্রেন সফর করলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির পাশে আন্তরিকভাবে দাড়াতেই এমন সফর করেছেন বলে জানায় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো।
রাজধানী কিয়েভের বৃটিশ দূতাবাসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেন্সকি’র সঙ্গে একাধিক বৈঠকে মিলিত হন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনকে তার দেশের পক্ষ থেকে উল্লেখযোগ্য সামরিক এবং অথনৈতিক সহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেন, সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে রাশিয়ান বাহিনীকে কিয়েভ থেকে হটিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে ইউক্রেন। এ ঘটনাকে একবিংশ শতাব্দির বিরাট সাফল্য বলে তুলে ধরেন তিনি। ইউক্রেনকে ১২০টি ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান এবং নতুন ধরনের জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা সরবরাহের প্রতিশ্রুতিও দেন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠিন লড়াইয়ের জন্য তার দেশ প্রস্তুত রয়েছে। তিনি বলেন, “আমরা লড়াই করতে ও বিজয় ছিনিয়ে নিতে পছন্দ করি। লড়াই চলবে আবার কূটনৈতিক উপায়েও সমস্যার সমাধানের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
ডিএম/জুআসা/২০২২