বর্ণিল আয়োজনে পাহাড়ের উৎসব
প্রকাশিত:
৯ এপ্রিল ২০২৫ ১৬:৪০
আপডেট:
১৮ এপ্রিল ২০২৫ ০৩:৩৭

পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসু, সাংগ্রাইং ও বিঝু (বৈসাবি) ও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) সকাল ১১টায় খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের আয়োজনে জেলা পরিষদ মাঠে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে র্যালি উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি খাগড়াছড়ি ২০৩ পদাতিক রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসাস।
র্যালিটি জেলা পরিষদ মাঠ থেকে শুরু করে শাপলা চত্বর হয়ে টাউনহল মাঠে গিয়ে শেষ হয়। পরে ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমাদের ঐতিহ্যবাহী ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়।
এ সময় ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা, জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখাররুল ইসলাম খন্দকার, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা, ডিজিএফআই কমান্ডার কর্নেল আতিকুর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল, ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃঞ্চ চন্দ্র চাকমা, প্রেসক্লাবের সভাপতি তরুণ কুমার ভট্টচার্য, জেলা পরিষদের সব সদস্য ও জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উচ্চ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসাস জানান, আজকে এখানে পাহাড়ি-বাঙালি সবাই মিলেমিশে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করল এই রকম একটি অসম্প্রদায়িক খাগড়াছড়ি চাই।
বর্ণিল আয়োজনে পাহাড়ের উৎসব
খাগড়াছড়ি
পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসু, সাংগ্রাইং ও বিঝু (বৈসাবি) ও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে।
বুধবার (৯ এপ্রিল) সকাল ১১টায় খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের আয়োজনে জেলা পরিষদ মাঠে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে র্যালি উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি খাগড়াছড়ি ২০৩ পদাতিক রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসাস।
র্যালিটি জেলা পরিষদ মাঠ থেকে শুরু করে শাপলা চত্বর হয়ে টাউনহল মাঠে গিয়ে শেষ হয়। পরে ত্রিপুরা, মারমা ও চাকমাদের ঐতিহ্যবাহী ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়।
এ সময় ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা, জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখাররুল ইসলাম খন্দকার, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা, ডিজিএফআই কমান্ডার কর্নেল আতিকুর রহমান, পুলিশ সুপার মো. আরেফিন জুয়েল, ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী সম্পর্কিত টাস্কফোর্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃঞ্চ চন্দ্র চাকমা, প্রেসক্লাবের সভাপতি তরুণ কুমার ভট্টচার্য, জেলা পরিষদের সব সদস্য ও জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উচ্চ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসাস জানান, আজকে এখানে পাহাড়ি-বাঙালি সবাই মিলেমিশে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করল এই রকম একটি অসম্প্রদায়িক খাগড়াছড়ি চাই।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: