কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় সাত শিক্ষক-কর্মচারীকে শোকজ
প্রকাশিত:
৭ মার্চ ২০২৩ ০৫:৪৬
আপডেট:
১৩ মার্চ ২০২৫ ১১:৪২

অননুমোদিতভাবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় মাধ্যমিকের সাত শিক্ষক-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) চিঠি দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
রোববার (৫ মার্চ) মাউশির সহকারী পরিচালক (মাধ্যমিক-২) এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অভিযুক্তরা হলেন সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার দমদম মাধ্যমিক স্কুলের সহকারী শিক্ষক আজিজুল ইসলাম, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি চারুকলা এসইডিপি উচ্চবিদ্যালয় তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী কলিমুল্লাহ, শরীয়তপুর তুলাতলী উচ্চ বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী আব্দুর রাজ্জাক, নেত্রকোনার কেন্দুয়া রামপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী দিলীপ কুমার সরকার, একই স্কুলের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী নাসরিন আক্তার, হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার নাফুরা ফাম উচ্চ বিদ্যালয়ের রানি বালা দাস, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সৈয়দ আজিজ হাবিব উচ্চ বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী মিল্টন কুমার রায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘোষণা ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত পরিদর্শনের প্রতিবেদন (নভেম্বর/২০২২ মাসের) মাউশি অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং থেকে মাধ্যমিক উইং-এ পাঠানো হয়। ওই পরিদর্শন প্রতিবেদনে বিভিন্ন জেলার নিম্নোক্ত শিক্ষক/কর্মচারী পরিদর্শনকালীন অননুমোদিতভাবে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিতির বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়েছে।
বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে সুষ্পষ্ট কারণ আগামী ৫ (পাঁচ) কর্মদিবসের মধ্যে মাউশি অধিদপ্তরে পাঠানোর জন্য তাদের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মাউশির পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন) অধ্যাপক আমির হোসেন বলেন, যাদের শোকজ করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশই দুই থেকে তিনদিন স্কুলে আসেন না। তবে, এটি সতর্কীকরণ নোটিশ। ভবিষ্যতে কেউ এমন করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে একই অভিযোগে ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৫ জন শিক্ষক কর্মচারীকে কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়েছিল মাউশি।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: