‘অধ্যাপক আবদুল গফুরের মৃত্যু গণমাধ্যমের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি’
প্রকাশিত:
২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৪:১৩
আপডেট:
৬ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:৪৭
ভাষা আন্দোলনের অকুতোভয় সৈনিক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক অধ্যাপক আবদুল গফুরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক শোক বার্তায় উপদেষ্টা বলেন, ভাষা আন্দোলনে আবদুল গফুর সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন। অধ্যাপক আবদুল গফুর সুনামের সঙ্গে সাংবাদিকতা করেছেন। তাঁর মৃত্যু বাংলাদেশের গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
ভাষা সৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুর শুক্রবার রাজধানীর একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর। জাতীয় প্রেসক্লাবে জানাজা শেষে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়।
ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুর ১৯২৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ী জেলার খোর্দ্দদাদপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালে তিনি সাংবাদিক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।
তিনি ভাষা আন্দোলনের মুখপত্র ‘সৈনিক’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য ২০০৫ সালে তাঁকে একুশে পদক প্রদান করা হয়। তিনি সর্বশেষ ফিচার এডিটর হিসেবে দৈনিক ইনকিলাবে দায়িত্ব পালন করেন।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: