বৃহঃস্পতিবার, ২২শে মে ২০২৫, ৮ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২


মসজিদুল হারামের যেসব স্থানে নামাজ পড়েছিলেন মহানবী (সা.)


প্রকাশিত:
২২ মে ২০২৫ ১৪:৩৭

আপডেট:
২২ মে ২০২৫ ১৯:২৮

ছবি সংগৃহীত

বায়তুল্লাহকে (কাবা শরিফ) ঘিরে গড়ে ওঠা মসজিদুল হারামে নামাজ আদায় পৃথিবীর অন্য যেকোনও স্থানও ও মসজিদে নামাজের থেকে বেশি সওয়াবের। আল্লাহর রাসুল নিজের পবিত্র জবানে উচ্চারণ করেছেন সে কথা। বর্ণিত হয়েছে, ‘অন্যান্য মসজিদের নামাজেরর তুলনায় মসজিদুল হারামের নামাজ এক লক্ষ গুণ উত্তম।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১৪০৬)

বিশিষ্ট সাহাবি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, শুধু তিনটি মসজিদের উদ্দেশে সফর করা যাবে- আমার এই মসজিদ (মসজিদে নববী), মসজিদে হারাম ও মসজিদে আকসা। -(সহিহ মুসলিম, সহিহ বুখারি, হাদিস : ১১৮৯)

অন্য আরেক হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, হজরত জাবির (রা.) বলেন, হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, আমার এই মসজিদে একটি নামাজ অন্য মসজিদে হাজার নামাজ থেকেও উত্তম। তবে মসজিদে হারাম ছাড়া। কেননা, মসজিদে হারামে একটি নামাজ অন্য মসজিদের এক লাখ নামাজের চেয়ে উত্তম। -(মুসনাদে আহমদ)

মহানবী (সা.) মসজিদুল হারামের যেসব স্থানে নামাজ পড়েছিলেন, তাহলো—

১. কাবা শরিফের অভ্যন্তরে।

২. মাকামে ইবরাহিমের পেছনে।

৩. হাজরে আসওয়াদের সামনে মাতাফ ওবা তাওয়াফের স্থানে।

৪. রুকনে ইরাকীর কাছে— যা হাতীম এবং কাবা শরিফের দরজার মাঝখানে অবস্থিত।

৫. কাবা শরীফের দরজার কাছে মাকামে ইবরাহিম বলে পরিচিত জায়গাটিতে।

৬. হাতীম— মিযাবে রহমতের নিচে।

৭. রুকনে ইয়ামানি ও হাজরে আসওয়াদের মাঝখানে।

সূত্র : হজ ও মাসায়েল



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : [email protected], [email protected]
সম্পাদক: মো. জেহাদ হোসেন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top