মঙ্গলবার, ২৪শে জুন ২০২৫, ১০ই আষাঢ় ১৪৩২


বেটিসকে উড়িয়ে দিয়ে কনফারেন্স লিগের চ্যাম্পিয়ন চেলসি


প্রকাশিত:
২৯ মে ২০২৫ ১০:৪৯

আপডেট:
২৪ জুন ২০২৫ ২৩:৩০

ছবি সংগৃহীত

ছবি সংগৃহীত

ম্যাচ শুরুর আগেই দুই দলের সমর্থকরা নিজেদের মধ্যে হাতাহাতিতে জড়িয়েছিলেন। মহাদেশীয় আসরের ফাইনাল মানেই আলাদা উন্মাদনা। তবে রিয়াল বেটিস আর চেলসি যেন আগে থেকেই নিজেদের আগে থেকেই প্রমাণে ব্যস্ত ছিলেন। মাঠে অবশ্য শেষ হাসি ছিল চেলসিরই।

প্রথমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ৪-১ গোলের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে ইংলিশ দলটা। এই জয়ের মধ্য দিয়ে ব্লুজরা গড়লো অনন্য কীর্তি। উয়েফার সব ট্রফি জেতা প্রথম ক্লাব হিসেবে ইতিহাসে নাম লেখালো লন্ডনের এই ক্লাব। সেইসঙ্গে চার বছর পর বড় কোনো ট্রফি জিতলো চেলসি।

বুধবার (২৮ মে) দিবাগত রাতে পোল্যান্ডের ফাইনালে শুরুতে অবশ্য এগিয়ে গিয়েছিল স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল বেতিস। দলের অভিজ্ঞ মিডফিল্ডার ইসকোর নিখুঁত পাস থেকে গোল করেন আব্দেস সামাদ এজালজোউলি। ২১ মিনিটের মাথায় দারুণ সুযোগ পায় বেটিস। ব্যবধান ২-০ হয়েই পড়তো। কিন্তু শেষ মুহূর্তে গোল পাওয়া হয়নি স্প্যানিশ দলটির।

১-০ গোলে পিছিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে চেলসি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে চিত্রটা একেবারেই বদলে যায়। এনজো ফার্নান্দেজ, মইসেস কাইসেদো ও তরুণ কোল পালমারের কাছে রীতিমত অসহায় হয়ে পড়ে বেটিস। চেলসিও গোল আদায় করতে ভুল করেনি। পরপর তিন গোল চেলসি আদায় করে নেয় মাত্র ১৮ মিনিটের ব্যবধানে।

গোলের শুরুটা করেন এঞ্জো ফার্নান্দেজ। ৬৫ মিনিটে পালমারের অ্যাসিস্টে গোল করেন এই আর্জেন্টাইন। এরপরেই নিকোলাস জ্যাকসনকে দিয়ে আরেকবার গোল করান পালমার। বেটিস যখন সমতায় ফিরতে মরিয়া, তখনই সাঞ্চো গোল করে ম্যাচ নিয়ে যান চেলসির কাছেই। ইনজুরি সময়ে বেটিসের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেন মইসেস কাইসেদো।

ফাইনালে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেও বেতিসের হয়ে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড অ্যান্তনির। চলতি মৌসুমে স্প্যানিশ কোনো ক্লাবের ঘরেও এলো না ইউরোপিয়ান শিরোপা।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (১১ তলা) ৫১-৫১/এ, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইল: ০১৭১১-৯৫০৫৬২, ০১৯১২-১৬৩৮২২
ইমেইল : editordailymail@gmail.com, newsroom.dailymail@gmail.com
সম্পাদক: মো. জেহাদ হোসেন চৌধুরী

রংধনু মিডিয়া লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।

Developed with by
Top