স্কুল ছুটি, তিমির ইমোজি বেচে কোটিপতি ১২ বছরের বালক
 প্রকাশিত: 
 ২৯ আগস্ট ২০২১ ১১:৩৩
 আপডেট:
 ২৯ আগস্ট ২০২১ ১২:৫৬
 
                                করোনার (কোভিড-১৯) কারণে স্কুল বন্ধ। ঘরে বসে থেকে শিশুরা যখন বিরক্ত। তখন ১২ বছর বয়সী এক বালক শুরু করে দিল তিমির ইমোজি (এনএফটি) তৈরি, যা বিক্রি করে সে আয় করেছে ২ লাখ ৯০ হাজার পাউন্ড (তিন কোটিরও বেশি টাকা)।
উইয়ার্ড হোয়েলস নামে পিক্সেল আর্টওয়ার্কের একটি সিরিজ বিক্রি করে ওই কিশোর এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করেছে বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লন্ডনের বাসিন্দা বেনিয়ামিন আহমেদ তার জিডিটাল তিমির ইমোজি নন ফাঙ্গিবল টোকেন (এনএফটি) হিসেবে বিক্রি করে।
আহমেদ তার সংগ্রহের তিন হাজার ৩৫০টি তিমি বিক্রি করে উপার্জিত অর্থ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রোগ্রামেবল ব্লকচেইন ইথেরিয়ামে ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
পাঁচ বছর বয়স থেকে কোডিংয়ে হাতেখড়ি হয় বেনিয়ামিনের। সফটওয়্যার ডেভেলপার বাবা ইমরানই তাকে কোডিং শেখান। ডিজিটাল তিমি তৈরির আগে মাইনক্রাফ্ট-অনুপ্রাণিত ডিজিটাল-আর্ট কালেকশন তৈরি করেছিল বেনিয়ামিন। তবে সেটা অবশ্য বেশি দামে বিক্রি করতে পারেনি সে।
নিজের প্রোগ্রাম ব্যবহার করেই সেই তিন হাজার ৩৫০টি তিমির ইমোজি তৈরি করেছিল বেনিয়ামিন। একসঙ্গে সবগুলো বিক্রি করতে পেরে বেশ খুশি এই কিশোর।
বর্তমানে সুপারহিরো থিমের ডিজিটাল আর্ট কালেকশন নিয়ে কাজ করছে বেনিয়ামিন।

 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: